ওরাছড়ি ৩ ওয়ার্ড, ফারুয়া ইউপি, বিলাইছড়ি উপজেলা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।
যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-ঢাকা থেকে শ্যামলী, মডার্ণ ও এস.আলম বাসে করে কাপ্তাই এসে কাপ্তাই জেটিঘাটস্থ লঞ্চঘাট থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি আসবেন। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে বিলাইছড়ি আসা যায়। কেউ চট্টগ্রাম থেকে বিলাইছড়ি আসলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে প্রথমত কাপ্তাই জেটিঘাটে আসবেন। প্রতিদিন সাড়ে ৭ টায় রাঙ্গামাটির তবলছড়ি ঘাট থেকে ইঞ্চিনবোট যাত্রী নিয়ে সকাল ১০ টার মধ্যে বিলাইছড়ি পৌছেঁ। ওই বোটটি আবার বিলাইছড়ি থেকে দুপুর ২ টার মধ্যে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। বিলাইছড়ি উপজেলা লঞ্চ ঘাট হতে ইঞ্জিন চালিত বোটের সাহায্যে প্রায় ২ ঘন্টায় ভ্রমন করে উলুছড়ি গ্রামে পৌঁছাবে। ্উলুছড়ি হতে ডিঙ্গি নৌকার সাহায্যে কিছুদূর গিয়ে আনুমানিক ৩০-৪৫ মিনিট পাঁয়ে হেটে ধুপপানি ঝর্ণায় পৌঁছানো যায়।
0
ধুপপানি ঝর্ণা। এটি রাংগামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলাধীন ফারুয়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে অবস্থিত। এটির উচ্চতা প্রায় ৮০০ ফুট। এ ঝর্ণার পাশে একজন বৌদ্ধ সন্যাসী (ধ্যান ভান্তে) ধ্যান সাধনায় রত থাকেন বিধায় স্থানীয়রা এটিকে একটি পবিত্র স্থান হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন এবং এ স্থানকে কেন্দ্র করে এখানে ধুপপানি পাড়া নামে একটি ছোট গ্রাম বা লোকালয় গড়ে উঠেছে। এ ধুপপানি ঝর্ণার পানি খুবই উঁচু থেকে পড়ার কারণে এটি দেখতে কুঁয়াশার মত সাদা দেখায় বিধায় এখানকার স্থানীয় ভাষায় এটিকে ধুপপানি বলে যার অর্থ হল সাদা পানি।
থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ-এখানে কোন আবাসিক হোটেল এবং খাওয়া-দাওয়ার সুব্যবস্থা নেই।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস